বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৪ অপরাহ্ন
ষ্টাফ রিপোর্টার:পরীক্ষিত নেতা যুবলীগ নেতা সৈয়দ ভাই খোকসা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হতে চান। ১৯৯০ ছাত্রজীবন থেকেই সৈয়দ আলী আহসান রাজনীতি সাথে যুক্ত হন।খোকসা জানিপুর পাইলট হাইস্কুল থেকে এস,এস সি ১ম বিভাগে মানবিক শাখায় পাশ করেন ৯২ সালে। তারপরই ভর্তি হন কুষ্টিয়া সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে কলেজে। এখান থেকেই মুজিব আদর্শে রাজনীতির ভীত শক্ত করে শুরু করেন।কলেজ শাখার নেতা হিসাবে পরিচিতি পান তৎকালীন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ হাসান মেহেদী ভাইয়ের হাত ধরেই এগিয়ে যান।
১৯৯৪ সালে এইচ,এস,সি ১ম বিভাগে পাশ করেই খোকসা উপজেলা ছাত্রলীগের বিরাট দায়িত্ব পালন ও ছাত্রলীগকে একত্রিত করে সংগঠনকে তরান্বিত করেন।তৎকালীন খোকসা থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব সদর উদ্দিন খানের হাত ধরেই জনপ্রিয়তা পান তিনি। খোকসায় সেই সময়ে বিএনপি জামাত বিরোধী আন্দোলন সংগ্রামে অংশ নিয়ে অগ্রোনী ভুমিকা পালন করেন ও যুব সমাজের মন জয় করে হন জনপ্রিয় নেতা। মরহুম জননেতা আবুল হোসেন তরুন তাকে সন্তানতুল্য আদর স্নেহ ও ভালবাসতেন।১৯৯৫ সালে তিনি বিএনপি জামাতের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মিথ্যা মামলায় কারাগারে যান।১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দীর্ঘ ২১ বছর পর জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় আসলে তিনি দলের কর্মকান্ড ছাত্র ও যুব সমাজ নিয়ে জননেত্রীর উন্নয়ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত হয়ে সুসংগঠিত করেন একক ভাবে খোকসা যুব সমাজকে। ৯৪/৯৫ শিক্ষা বর্ষে বিএ অনার্স (বাংলা সাহিত্যে ভর্তি হন।১৯৯৭ সালে তিনি বাংলা সাহিত্যে কুষ্টিয়া সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে অনার্স পাশ করেন। এরই মধ্যে তাকে বিএনপি জামাত মিথ্যা হয়রানি মুলক মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে দেন। সেইবার খোকসার মাটি ও মানুষের নেতা আলহাজ্ব সদর উদ্দিন খান তাকে জামিনে মুক্ত করে উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষে বিশাল সংবোর্ধনা দেন। এরই মধ্যে সাবেক জনপ্রিয় এমপি আবুল হোসেন তরুন মারা গেলেন। অভিভাবকহীন হয়ে পড়েন এই ছাত্র নেতা। আলহাজ্ব সদর উদ্দিন খানের হাতেই এরই মধ্যে সমস্ত অঙ্গ সংগঠন সুসংহত ভাবে সংগঠিত ও শক্তিশালী করেন। ১৯৯৯ সালে বাংলা সাহিত্যে মাষ্টার্স পাশ করেন।২০০৩ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের খোকসা উপজেলা ত্রিবার্ষিক সন্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি জনাব,এ,কে সিদ্দিক ও সাধারন সম্পাদক মনিরুজ্জামান লালন সহ কেন্দ্রীয় যুব নেতাদের উপস্থিতিতে প্রত্যক্ষ ভোটে (১৮৫) সৈয়দ আলী আহসান সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন।২০০৩ হতে ০৯/০১/২০১৭ পর্যন্ত এ দীর্ঘ একযুগ সময়, সততা ও নিষ্ঠার সাথে খোকসা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের দায়িত্ব পালন করেন এবং আওয়ামী যুবলীগ খোকসা উপজেলাকে সুসংগঠিত ঐক্যবদ্ধ করেন।
এলাকাবাসী জানান, খোকসার সূর্য সন্তান, গরিবের একমাএ আশ্রয়স্থল, খোকসা আওয়ামী যুবলীগের সবার প্রিয় শ্রদ্ধেয় বড় ভাই ও নেতা। তার জন্য এবারই প্রথম দলের কাছে কিছু চাওয়া।
তাই উপজেলার তৃনমুলের কর্মিরা চাওয়া, আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদের জন্যে দলীয় মনোনয়ন তাকেই দিবেন আশা করি।সবাই দোয়া ও সহযোগিতা করবেন।আর তিনি যেন এভাবেই আমাদের পাশে থেকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার সপ্নকে বাস্তবায়ন করতে পারেন।